স্কুলে বিতর্ক শিক্ষা এবং প্রতিযোগিতা জরুরি কেনো?
একজন ভালো তার্কিক সৃষ্টিতে শিক্ষকের ভূমিকা কি?
শিক্ষার্থীদের বিতর্ক শেখার জন্য স্কুল পর্যায় হচ্ছে মোক্ষম সময়।কেননা এ সময় শিক্ষার্থীরা চিন্তা করতে শেখে,জ্ঞান অাহরণ করতে শেখে।ফলে তারা সহজে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে পারে।অার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের রয়েছে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা।
কথায় আছে, যেনো মুলেটো বাড়বে তা পত্তনেই বোঝা যায়। সুতরাং স্কুলের শিক্ষকরাই সর্বপ্রথম বুঝতে পারেন তাদের শিক্ষার্থীরা কে কমন হবে। কার কেমন অভ্যাস, ধ্যান-ধারণা, সঙ্গতি-অসঙ্গতি এবং কার কতটা দেশপ্রেম।ক্লাস টিচারেই বুঝেন তিনি কার ওপর ক্লাসের ভার দিলে সে ক্লাস ঠিকমতো পরিচালনা করতে পারবে ৷ কার আছে বক্তব্য দেয়ার ক্ষমতা, আছে গল্প বলার চাতুর্যতা ৷ সুতরাং স্কুল পর্যায়ে যদি এই বিতর্ক নামের বাচিক শিল্পের প্রসার ঘটানো যায় তবে অজস্র মেধাবী শিশু বেড়িয়ে আসবে ৷ কেনো না একটি শিশুর সব প্রকার বহিঃজগতের ক্রিয়া কলাপ শুরু হয় তার বিদ্যালয় থেকে। এই শিশুরা শুধু পরীক্ষাতেই ভালো করবে না তারা জাতি গঠনেও বলিষ্ঠ ভূমিকা গ্রহণ করবে ৷ তাই ছোটবেলা থেকেই স্কুলপর্যায়ে যেসব বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় সেগুলোতে অংশগ্রহণ করতে শিশুদের উৎসাহিত করা উচিত ৷ বিতর্কে অংশগ্রহণের জন্য অনেক বিষয় সম্পর্কে প্রচুর পড়ালেখা করতে হয় সিনিয়রদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হয়। এতে অনেক জ্ঞান বাড়ে। আর যে বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক হবে, তা সম্পর্কে ভালোভাবে না জানলে প্ৰতিপক্ষের সাথে সমান তালে তর্ক করা যাবে না। তাই ওই নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞানের পরিধি আরও ব্যাপক হতে হয়। এসব বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন ৷ তারাই তাদের ছাত্রদের শেখাতে পারেন বিতর্কেরে এ টু জেড ৷
-সংকলিত ও সম্পাদিত
একজন ভালো তার্কিক সৃষ্টিতে শিক্ষকের ভূমিকা কি?
শিক্ষার্থীদের বিতর্ক শেখার জন্য স্কুল পর্যায় হচ্ছে মোক্ষম সময়।কেননা এ সময় শিক্ষার্থীরা চিন্তা করতে শেখে,জ্ঞান অাহরণ করতে শেখে।ফলে তারা সহজে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে পারে।অার এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের রয়েছে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা।
কথায় আছে, যেনো মুলেটো বাড়বে তা পত্তনেই বোঝা যায়। সুতরাং স্কুলের শিক্ষকরাই সর্বপ্রথম বুঝতে পারেন তাদের শিক্ষার্থীরা কে কমন হবে। কার কেমন অভ্যাস, ধ্যান-ধারণা, সঙ্গতি-অসঙ্গতি এবং কার কতটা দেশপ্রেম।ক্লাস টিচারেই বুঝেন তিনি কার ওপর ক্লাসের ভার দিলে সে ক্লাস ঠিকমতো পরিচালনা করতে পারবে ৷ কার আছে বক্তব্য দেয়ার ক্ষমতা, আছে গল্প বলার চাতুর্যতা ৷ সুতরাং স্কুল পর্যায়ে যদি এই বিতর্ক নামের বাচিক শিল্পের প্রসার ঘটানো যায় তবে অজস্র মেধাবী শিশু বেড়িয়ে আসবে ৷ কেনো না একটি শিশুর সব প্রকার বহিঃজগতের ক্রিয়া কলাপ শুরু হয় তার বিদ্যালয় থেকে। এই শিশুরা শুধু পরীক্ষাতেই ভালো করবে না তারা জাতি গঠনেও বলিষ্ঠ ভূমিকা গ্রহণ করবে ৷ তাই ছোটবেলা থেকেই স্কুলপর্যায়ে যেসব বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় সেগুলোতে অংশগ্রহণ করতে শিশুদের উৎসাহিত করা উচিত ৷ বিতর্কে অংশগ্রহণের জন্য অনেক বিষয় সম্পর্কে প্রচুর পড়ালেখা করতে হয় সিনিয়রদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হয়। এতে অনেক জ্ঞান বাড়ে। আর যে বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক হবে, তা সম্পর্কে ভালোভাবে না জানলে প্ৰতিপক্ষের সাথে সমান তালে তর্ক করা যাবে না। তাই ওই নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞানের পরিধি আরও ব্যাপক হতে হয়। এসব বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন ৷ তারাই তাদের ছাত্রদের শেখাতে পারেন বিতর্কেরে এ টু জেড ৷
-সংকলিত ও সম্পাদিত