বিতর্ক প্রতিযোগিতার প্রয়োজনীয়তা কেন?
সাবলিল এবং স্বচ্ছ বক্তৃতামালা বা বিতর্ক মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে ।অতীতে যারা বিভিন্ন অান্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাদের বক্তৃতা শুনেই মানুষ উজ্জীবিত হয়েছে জীবন বিলিয়ে দিয়েছে। সাধারণ মানুষের মন-মননে সাড়া দিয়ে তাদের জাগিয়ে তুলতে হয়। আর সাধারণ মানুষ প্রচারকদের কথা শুনেই আবেগতাড়িত হয়ে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয় ৷ ব্যক্তিত্বের বিকাশ, নিজের চিন্তাধারা সম্প্রসারণ, স্বীয় আদর্শ, চেতনা ও আবেগ সাথে অনেককে সম্পৃক্ত করে এক অর্থবহ সার্থক-সফল জীবন গড়তে বক্তৃতার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।দেশ জাতি ও মানবতার বৃহৎ কল্যাণ আত্মনিয়োগ সুন্দর এক কাঙ্খিত স্বপ্নময় সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্যে নিজেকে সুবক্তা হিসেবে সুপ্ৰতিষ্ঠিত করা প্রয়োজন। আর এজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবার বর্তমানই সর্বোত্তম সময়। বিতর্ক মানেই বাচনিক লড়াই। নিজের মত প্রতিষ্ঠার জন্য বিবাদ, বিতর্ক, আলোচনা ৷ শিক্ষামূলক এবং বিনোদনের স্বাদ মেটাতে ও বিতর্ক আয়োজিত হয়। যদিও শিক্ষাসংক্রান্ত বিষয়ই বেশি পরিমাণে থাকে ।এটাই এমন এক জায়গা যেখানে কথোপকখন এবং নিজস্ব যুক্তি মেলে ধরা উভয়ই সম্ভব ৷ আলোচনায় নিজের জায়গা ধরে রাখতে হলে যুক্তিপূর্ণ হওয়া প্রয়োজন, যা তথ্য দেয়া হবে তা সঠিক রাখতে হবে ।এসব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মাথায় রাখলে তবেই বিতর্কের সফলতার দিকে এগােনাে যায় ৷ যুক্তিতর্কের নির্যাস নির্ভর করে অংশগ্রহণকারীদের একমত হওয়ার ওপর বা কিছু প্রথাগত উপায়ে সমাধানের যাওয়ার পথে।নিয়মমাফিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রতিয়োগীদের জন্য নিয়ম-কানুন থাকে। যুক্তিতর্কের গুণাগুণ এবং গভীরতা উন্নত ও সহায়ক হয় অংশগ্রহণকারীদের জ্ঞান এবং দক্ষতার ওপর।প্রতিযোগিতার ফলাফল ঠিক হতে পারে দর্শকদের ভোটের দ্বারা, বিচারকদের দ্বারা বা উভয়ের সমস্বয়ের দ্বারা। টেলিভিশনের পর্দায় এরকম যুক্তিতর্কের অনুষ্ঠান এখন রীতিমতো জনপ্রিয়। অনুষ্ঠানে একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়।
সাবলিল এবং স্বচ্ছ বক্তৃতামালা বা বিতর্ক মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে ।অতীতে যারা বিভিন্ন অান্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাদের বক্তৃতা শুনেই মানুষ উজ্জীবিত হয়েছে জীবন বিলিয়ে দিয়েছে। সাধারণ মানুষের মন-মননে সাড়া দিয়ে তাদের জাগিয়ে তুলতে হয়। আর সাধারণ মানুষ প্রচারকদের কথা শুনেই আবেগতাড়িত হয়ে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয় ৷ ব্যক্তিত্বের বিকাশ, নিজের চিন্তাধারা সম্প্রসারণ, স্বীয় আদর্শ, চেতনা ও আবেগ সাথে অনেককে সম্পৃক্ত করে এক অর্থবহ সার্থক-সফল জীবন গড়তে বক্তৃতার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।দেশ জাতি ও মানবতার বৃহৎ কল্যাণ আত্মনিয়োগ সুন্দর এক কাঙ্খিত স্বপ্নময় সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্যে নিজেকে সুবক্তা হিসেবে সুপ্ৰতিষ্ঠিত করা প্রয়োজন। আর এজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবার বর্তমানই সর্বোত্তম সময়। বিতর্ক মানেই বাচনিক লড়াই। নিজের মত প্রতিষ্ঠার জন্য বিবাদ, বিতর্ক, আলোচনা ৷ শিক্ষামূলক এবং বিনোদনের স্বাদ মেটাতে ও বিতর্ক আয়োজিত হয়। যদিও শিক্ষাসংক্রান্ত বিষয়ই বেশি পরিমাণে থাকে ।এটাই এমন এক জায়গা যেখানে কথোপকখন এবং নিজস্ব যুক্তি মেলে ধরা উভয়ই সম্ভব ৷ আলোচনায় নিজের জায়গা ধরে রাখতে হলে যুক্তিপূর্ণ হওয়া প্রয়োজন, যা তথ্য দেয়া হবে তা সঠিক রাখতে হবে ।এসব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মাথায় রাখলে তবেই বিতর্কের সফলতার দিকে এগােনাে যায় ৷ যুক্তিতর্কের নির্যাস নির্ভর করে অংশগ্রহণকারীদের একমত হওয়ার ওপর বা কিছু প্রথাগত উপায়ে সমাধানের যাওয়ার পথে।নিয়মমাফিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রতিয়োগীদের জন্য নিয়ম-কানুন থাকে। যুক্তিতর্কের গুণাগুণ এবং গভীরতা উন্নত ও সহায়ক হয় অংশগ্রহণকারীদের জ্ঞান এবং দক্ষতার ওপর।প্রতিযোগিতার ফলাফল ঠিক হতে পারে দর্শকদের ভোটের দ্বারা, বিচারকদের দ্বারা বা উভয়ের সমস্বয়ের দ্বারা। টেলিভিশনের পর্দায় এরকম যুক্তিতর্কের অনুষ্ঠান এখন রীতিমতো জনপ্রিয়। অনুষ্ঠানে একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়।