বারোয়ারী বিতর্ক
---------------------------------------------->>>>>
বিতর্কের সবচেয়ে শিল্পিত ধারার নাম বারোয়ারী বিতর্ক। এ বিতর্কে পক্ষ-বিপক্ষ থাকে না। প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে নিজের মনের জানালা খুলে ভাবতে পারে। ভাবনার অভিনবত্ব ও সৃষ্টিশীলতা এ বিতর্কের প্রাণ। এ ধারার বিতর্কের বিষয়গুলোও হয় একটু ভিন্ন ধরণের-যেমন-‘এসো নতুন সূর্য রচনা করি’-এক্ষেত্রে বিতার্কিক তার ইচ্ছে মত সূর্য বিশ্লেষণ করতে পারে স্বপ্ন দেখতে পারে/স্বপ্নে আসে শুধু ইত্যাদি।
প্রথমেই সভাপতিকে ধন্যবাদ দিয়ে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সুন্দর ও সৃজনশীল একটি স্ট্যান্ড পয়েন্ট দাঁড় করাতে হবে।
স্ট্যান্ড পয়েন্টটি দাঁড় করানোর পর বিষয়ের সাথে তার একটি সুন্দর সম্পর্ক দাঁড় করাতে হবে।
এরপর বিভিন্ন যুক্তি ও কৌশল অবলম্বন করে বিষয়টিকে প্রদত্ত স্ট্যান্ড পয়েন্টের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।
কোন অবস্থাতেই একাধিক স্ট্যান্ড পয়েন্ট নেয়া যাবে না এবং প্রদত্ত স্ট্যান্ড পয়েন্টের বাইরেও যাওয়া যাবে না। বিভিন্ন উদাহরণ আসলেও তা স্ট্যান্ড পয়েন্টের সাথে সম্পর্কিত করতে হবে।
এ বিতর্কে বিষয়, আবেগ ও শব্দচয়নের মধ্যে একটি সুন্দর সামঞ্জস্য তৈরী করতে হবে। শব্দ চয়ন হতে হবে চমৎকার বিষয় ও স্ট্যান্ড পয়েন্ট যেভাবে দাবী করে সেভাবে আবেগ দিয়ে তা প্রকাশ করতে হবে।
বিখ্যাত কবিতা, গান বা অন্য কোনো উৎস থেকে সুপরিচিত পংক্তি নিয়ে অনেক সময় বারোয়ারি বিতর্কের বিষয় নির্বাচন করা হয় । আবার নিরেট গদ্যও বারোয়ারি বিতর্কের বিষয় হতে পারে ।
১. দহিল হৃদয়মন সেই ক্ষোভানলে ।
২. সবক’টা জানালা খুলে দাও না ।
৩. মাথার ভেতরে এক বোধ কাজ করে ৷
8. হ্যাঁ তবুও এ পৃথিবী ।
৫. দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ।
৬. আমার যেটুকু সাধ্য...
৭. যদি আরেকটু সময় পেতাম ।
৮. যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মহুরে।
৯. ওমা অঘ্রাণে তোর ভরা ক্ষেতে কী দেখেছি...
১০. স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ম্ভীতে বাংলাদেশ।
১১. আমরা যদি না জাগি মা...
১২. চোখের তারায় স্বপ্ন ভাসে...
---------------------------------------------->>>>>
বিতর্কের সবচেয়ে শিল্পিত ধারার নাম বারোয়ারী বিতর্ক। এ বিতর্কে পক্ষ-বিপক্ষ থাকে না। প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে নিজের মনের জানালা খুলে ভাবতে পারে। ভাবনার অভিনবত্ব ও সৃষ্টিশীলতা এ বিতর্কের প্রাণ। এ ধারার বিতর্কের বিষয়গুলোও হয় একটু ভিন্ন ধরণের-যেমন-‘এসো নতুন সূর্য রচনা করি’-এক্ষেত্রে বিতার্কিক তার ইচ্ছে মত সূর্য বিশ্লেষণ করতে পারে স্বপ্ন দেখতে পারে/স্বপ্নে আসে শুধু ইত্যাদি।
প্রথমেই সভাপতিকে ধন্যবাদ দিয়ে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সুন্দর ও সৃজনশীল একটি স্ট্যান্ড পয়েন্ট দাঁড় করাতে হবে।
স্ট্যান্ড পয়েন্টটি দাঁড় করানোর পর বিষয়ের সাথে তার একটি সুন্দর সম্পর্ক দাঁড় করাতে হবে।
এরপর বিভিন্ন যুক্তি ও কৌশল অবলম্বন করে বিষয়টিকে প্রদত্ত স্ট্যান্ড পয়েন্টের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।
কোন অবস্থাতেই একাধিক স্ট্যান্ড পয়েন্ট নেয়া যাবে না এবং প্রদত্ত স্ট্যান্ড পয়েন্টের বাইরেও যাওয়া যাবে না। বিভিন্ন উদাহরণ আসলেও তা স্ট্যান্ড পয়েন্টের সাথে সম্পর্কিত করতে হবে।
এ বিতর্কে বিষয়, আবেগ ও শব্দচয়নের মধ্যে একটি সুন্দর সামঞ্জস্য তৈরী করতে হবে। শব্দ চয়ন হতে হবে চমৎকার বিষয় ও স্ট্যান্ড পয়েন্ট যেভাবে দাবী করে সেভাবে আবেগ দিয়ে তা প্রকাশ করতে হবে।
বিখ্যাত কবিতা, গান বা অন্য কোনো উৎস থেকে সুপরিচিত পংক্তি নিয়ে অনেক সময় বারোয়ারি বিতর্কের বিষয় নির্বাচন করা হয় । আবার নিরেট গদ্যও বারোয়ারি বিতর্কের বিষয় হতে পারে ।
১. দহিল হৃদয়মন সেই ক্ষোভানলে ।
২. সবক’টা জানালা খুলে দাও না ।
৩. মাথার ভেতরে এক বোধ কাজ করে ৷
8. হ্যাঁ তবুও এ পৃথিবী ।
৫. দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ।
৬. আমার যেটুকু সাধ্য...
৭. যদি আরেকটু সময় পেতাম ।
৮. যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মহুরে।
৯. ওমা অঘ্রাণে তোর ভরা ক্ষেতে কী দেখেছি...
১০. স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ম্ভীতে বাংলাদেশ।
১১. আমরা যদি না জাগি মা...
১২. চোখের তারায় স্বপ্ন ভাসে...
আমাকে কেউ ৯ নম্বর তা দিতে পারবেন??
উত্তরমুছুন